সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চাঁদবিলে হীরক দ্যুতি

গ্রামের মানুষকে বুঝাতে হয় তাঁকে দেখতে বেকার মনে হলেও তিনি আসলে কি করেন। ঘরে বসেই পৃথিবীর অন্যান্য দেশের কাজ করতে পারেন। কম্পিউটার থেকে টাকা বের হয় এই ধরনের মজার প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে তাঁকে। হীরকের কাছে প্রশ্নগুলো কখনও মনে হতো খুব মজার আবার কখনও হতাশারও। বিস্তারিতঃ http://www.samakal.net/2014/02/01/36466

মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের লাইভ ইন্টারভিউ

মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের লাইভ ইন্টারভিউ ৩০ শে মে ২০১৩, তে ১ টা ৩০ মিনিট থেকে ২ টা পর্যন্ত। প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকে, নতুন কিছু করতে ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। কিন্তু, কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না, যারা পায় তারা ভাগ্যবান, কিন্তু যারা নিজের সুযোগ নিজেরা তৈরি করে নেয়, তারা? একমাত্র তাঁরা পারে সমাজকে বদলে দিতে। হোক সেটা ক্ষুদ্র পরিসরে, হোক সেটা বৃহৎ পরিসরে। এইরকম হাটি, হাটি, পা, পা করে এগিয়ে চলা এক স্বউদ্যমী মানুষের নাম মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। সদালাপী, সদা হাস্যজ্জল,  কর্মঠ এই মানুষটি ইউনিক সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, এটি একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এবং আইটি অফশোরিং ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান  (বি. পি. ও)  সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। অনলাইন ঢাকা গাইডের সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি তার শুরুর কথা বলছিলেন, ঢাকার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি.বি.এ. ও এম.বি.এ শেষ করে তিনি গ্রামীন ফোনে প্রায় ২ বছর চাকরি করেন, কিন্তু, চাকরিতে তার মন মানছিল না, বিধিনিষেধের জীবন তার ভীষণ অপছন্দের। নতুন কিছু করার নেশায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। কিন্তু কি করবেন? চ

আর টিভিতে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ প্রকাশ

আর টিভিতে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ প্রকাশ করে ২৩ শে সেপ্টেম্বর ২০১৩, তাঁদের ৪ টা ৪৫ মিনিটের নিউজে। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক।মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বি এ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে।  প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ্ট

ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ

ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ প্রচার করে ২৭ শে এপ্রিল ২০১৩ তে, তাঁদের ১ টা ৩০ মিনিটের নিউজে। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে।  প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে

আমাদের নিউজ রেডিও টুডেতে প্রচার

আমাদের নিউজ গত পরশু দিন (২৭.০৮.২০১৩) বিকাল ৪:৪৫ এর নিউজে দিয়েছিল রেডিও টুডে। সরাসরি যারা শুনতে পাননি তারা শুনে নিন, এখানে থেকে ডাউনলোড করেঃ http://goo.gl/O7ki4s বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক।মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে।  প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুব

আমার নিউজ ৭১ টেলিভিশনে প্রচার করেছে

প্রকাশ করেছে ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ - বিকাল ৪ টার নিউজে ভিডিও ফুটেজটা এখনও হাতে পাইনি, পেলে অবশ্যয় শেয়ার করবো। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে। প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে।  এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ

ফ্রিল্যান্সিং-এ আত্মনির্ভরতা

মাছরাঙা টেলিভিশন ২১ শে নভেম্বর ২০১৩ বিকাল ৬ টার নিউজে, ৬ টা ৩ মিনিটে প্রকাশ করে। ভিডিও ফুটেজটা এখনও পাওয়া যাইনি। প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকে, নতুন কিছু করতে ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। কিন্তু, কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না, যারা পায় তারা ভাগ্যবান, কিন্তু যারা নিজের সুযোগ নিজেরা তৈরি করে নেয়, তারা? একমাত্র তাঁরা পারে সমাজকে বদলে দিতে। হোক সেটা ক্ষুদ্র পরিসরে, হোক সেটা বৃহৎ পরিসরে। এইরকম হাটি, হাটি, পা, পা করে এগিয়ে চলা এক স্বউদ্যমী মানুষের নাম মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। সদালাপী, সদা হাস্যজ্জল,  কর্মঠ এই মানুষটি ইউনিক সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, এটি একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এবং আইটি অফশোরিং ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান  (বি. পি. ও)  সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। অনলাইন ঢাকা গাইডের সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি তার শুরুর কথা বলছিলেন, ঢাকার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি.বি.এ. ও এম.বি.এ শেষ করে তিনি গ্রামীন ফোনে প্রায় ২ বছর চাকরি করেন, কিন্তু, চাকরিতে তার মন মানছিল না, বিধিনিষেধের জীবন তার ভীষণ অপছন্দের। নতুন কিছু করার নেশায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। কিন্তু কি করবেন? চাকরিতে পরাধ

মেহেরপুরে আউট সোর্সিং-এ ৩৩ যুবকের সাফল্য ॥ প্রধান উদ্যোক্তা মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত

মেহেরপুর সদর উপজেলার চাঁদবিল গ্রামের ৩৩ যুবক আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। প্রযুক্তির যুগে ঘরে বসেই অর্থ উপার্জন করা যায় তার উদাহরণ ওই যুবকেরা। প্রধান উদ্যোক্তা মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত প্রতি মাসে আয় করছেন ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন ‘বিশ্বটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। বর্তমান সময়ের মানুষ ইন্টারনেটে বসে বিশ্বকে দেখার স্বপ্ন পূরণ করছে। শুধু বিশ্বকে দেখাই নয়, রোজগারও করছে ঘরে বসে। ফ্রিল্যান্সিং বা আউট সোর্সিং শব্দটির সাথে মফস্বলের মানুষ এখনও তেমন পরিচিত হয়ে উঠতে পারেনি। তবে মেহেরপুরের আমঝুপি গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক আউট সোর্সিংকে কাজে লাগিয়ে আয় করছেন মোটা অংকের টাকা। ২০০৪ সালে বেসরকারী বিশ্ব বিদ্যালয় নর্দান ইউনিভার্সিটিতে বি.বি.এ ভর্তি হোন তিনি। ভর্তির শুরু থেকেই আইটির প্রতি ঝুকে পড়েন। এ সময় থেকে শখের বসে তিনি আউটসোর্সিং এর কাজ শুরু করেন। ২০০৬ সালে অনার্স চলাকালিন সময়ে একটি মোবাইলফোন কম্পানিতে চাকুরি শুরু করেন। ২০০৯ সালে চাকুরির পাশাপাশি ফ্রীল্যান্সার শুরু করেন। ২০১০ সালে একই ইউনিভার্সিটি থেকে এম.বি.এ

মেহেরপুরে টর্নেডোয় আহত অর্ধশত : আশ্রয়হীন কয়েকশ মানুষ

মেহেরপুর সদর উপজেলার চাঁদবিল, দিঘিরপাড়া ও ঝাউবাড়িয়া গ্রামে টর্নেডোর আঘাতে আড়াই শতাধিক বাড়িঘর লণ্ডভণ্ড হয়েছে। দেয়াল চাপা ও গাছের ডাল পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক লোক। গতকাল সোমবার সকালে চাঁদবিল গ্রামের ওবেদ আলী (৬০) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রামের বেশিরভাগ গাছপালা উপড়ে ভেঙে গেছে। আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছেন শ শ মানুষ। চাঁদবিল গ্রামের প্রত্যক্ষদর্শীসূত্রে জানা গেছে, গ্রামের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ থেকে টর্নেডো আঘাত হানে। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে গ্রামের হালদারপাড়া থেকে শুরু হয়ে মধ্যপাড়ার ওপর দিয়ে পশ্চিমপাড়া পর্যন্ত টর্নেডো ধ্বংসলীলা চালায়। গ্রামের বাইতুন নুর জামে মসজিদ ও হালদারপাড়া দুর্গা মন্দিরসহ দু শতাধিক বাড়িঘর লণ্ডভণ্ড করে দেয়। ঝড়ে ঘরচাপা ও গাছের ডাল পড়ে অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়। এদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষকে মেহেরপুর জেনারেল হাসাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এদিকে গতকাল সকালে বৃদ্ধ ওবেদ আলীর মরদেহ তার নিজ ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়। পরিবারসহ স্থানীয় লোকজন ধারণা করছে, ঝড়ের সময় তিনি হৃদরোগের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। গতকাল সকাল ১১টার দিকে তার লাশ দাফন করা হয়েছে। গতকাল সকাল

মেহেরপুরে আউট সোর্সিং এর কাজ করে ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়

বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক।মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন।  ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে। প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ্ট আউট সোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। পরবর্তীতে নিজ এলাকা চাঁদবিলে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শুরু করেছেন তার কার্যক্

ফ্রিল্যান্সার হতে চাও? তাহলে জেনে নাও

প্রথমেই একজন সফল ফ্রি-ল্যান্সারের গল্প বলে লেখাটি শুরু করতে চাই। মেহেরপুরের জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। বাড়িতে বসে ইন্টারনেটে আউট সোর্সিংয়ের কাজ করে প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় করছেন। তার কাছ থেকে প্রশিন নিয়ে কর্মসংস্থান হয়েছে আরও অনেক বেকার যুবকের। জেলার সদর উপজেলার জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেন বিবিএ ও এমবিএ। পরে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শেখেন। বছর দুই আগে চলে আসেন নিজের গ্রাম.. চাঁদবিলে। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। বর্তমানে প্রতি মাসে তার আয় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউটসোসিং প্রশিক্ষক জিন্নাত হিরক জানান, গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে গড়ে তোলেন ইউনিক সফ্ট আউটসোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বিনা খরচে এখানে গ্রামের বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দেন তিনি। তার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই এখন কাজ করছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। এলাকার বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে জনশক্তিতে রূপান্তর করায় জিন্নাত হিরকের ওপর খুশি এলাকাবাসীও। আউট সোর্সিং: এবার আসি কাজের কথায়। প্রথমেই জানা যাক আউট সোর্সিং সম্পর্কে। ইন্টারনেটের ম

আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়

বাড়িতে বসে ইন্টারনেটে আউট সোর্সিংয়ের কাজ করে প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় করছেন মেহেরপুরের জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। তার কাছ থেকে প্রশিক্ষন নিয়ে কর্মসংস্থান হয়েছে আরও অনেক বেকার যুবকের। জেলার সদর উপজেলার জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেন বিবিএ ও এমবিএ। পরে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শেখেন। বছর দুই আগে চলে আসেন নিজের গ্রাম.. চাঁদবিলে। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। বর্তমানে প্রতি মাসে তার আয় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউটসোসিং প্রশিক্ষক, জিন্নাত হিরক জানান, গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে, হিরক গড়ে তোলেন ইউনিক সফ্ট আউটসোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। বিনা খরচে এখানে গ্রামের বেকার যুবকদের প্রশিক্ষন দেন তিনি। তার কাছ থেকে প্রশিক্ষন নিয়ে অনেকেই এখন কাজ করছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। এলাকার বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে জনশক্তিতে রুপান্তর করায় জিন্নাত হিরকের ওপর খুশি এলাকাবাসীও। বিস্তারিতঃ http://newsmailbd.com/index.php/2012-08-23-09-29-08/information-help/12491-2013-05-10-06-52-45

আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়

বাড়িতে বসে ইন্টারনেটে আউট সোর্সিংয়ের কাজ করে প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় করছেন মেহেরপুরের জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। তার কাছ থেকে প্রশিক্ষন নিয়ে কর্মসংস্থান হয়েছে আরও অনেক বেকার যুবকের। জেলার সদর উপজেলার জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেন বিবিএ ও এমবিএ। পরে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শেখেন। বছর দুই আগে চলে আসেন নিজের গ্রাম.. চাঁদবিলে। বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ শুরু করেন। বর্তমানে প্রতি মাসে তার আয় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউটসোসিং প্রশিক্ষক, জিন্নাত হিরক জানান, গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে, হিরক গড়ে তোলেন ইউনিক সফ্ট আউটসোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। বিনা খরচে এখানে গ্রামের বেকার যুবকদের প্রশিক্ষন দেন তিনি। তার কাছ থেকে প্রশিক্ষন নিয়ে অনেকেই এখন কাজ করছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। এলাকার বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে জনশক্তিতে রুপান্তর করায় জিন্নাত হিরকের ওপর খুশি এলাকাবাসীও। বিস্তারিতঃ http://ajker24.com/permalink/4805.html

মেহেরপুরে আউট সোর্সিং এর কাজ করে ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়

বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক।মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে।  প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ্ট আউট সোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। পরবর্তীতে নিজ এলাকা চাঁদবিলে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শুরু করেছেন তার কার্যক্

ফ্রিল্যান্সিং-এ আত্মনির্ভরতা এবং একটি স্বউদ্যমী মানুষের গল্প

প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকে, নতুন কিছু করতে ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। কিন্তু, কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না, যারা পায় তারা ভাগ্যবান, কিন্তু যারা নিজের সুযোগ নিজেরা তৈরি করে নেয়, তারা? একমাত্র তাঁরা পারে সমাজকে বদলে দিতে। হোক সেটা ক্ষুদ্র পরিসরে, হোক সেটা বৃহৎ পরিসরে। এইরকম হাটি, হাটি, পা, পা করে এগিয়ে চলা এক স্বউদ্যমী মানুষের নাম মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। সদালাপী, সদা হাস্যজ্জল, কর্মঠ এই মানুষটি মেহেরপুর জেলার চাঁদবিল গ্রামের ইউনিক সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, এটি একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এবং আইটি অফশোরিং ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান (বি. পি. ও) সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান।  ঢাকার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি.বি.এ. ও এম.বি.এ শেষ করে গ্রামীন ফোনে প্রায় ২ বছর চাকরি এবং সাথে মনের মণিকোঠায় চলতে থাকা সংকল্প নতুন কিছু করার। প্রথগত বিদ্যায় যেখানে অনেক মানুষ নিজেকে মেলে ধরতে পারে না শেখানে নিজের চেষ্টা এবং অধ্যাবসায়ের ফলে অনেক অল্প সময়ে স্বাধীন পেশাজীবী হিসাবে ফ্রি- ল্যান্সিং জগতে বহিঃর জগতের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত হীরক। কিন

ফ্রিল্যান্সিং-এ আত্মনির্ভরতা

প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকে, নতুন কিছু করতে ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। কিন্তু, কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না, যারা পায় তারা ভাগ্যবান, কিন্তু যারা নিজের সুযোগ নিজেরা তৈরি করে নেয়, তারা? একমাত্র তাঁরা পারে সমাজকে বদলে দিতে। হোক সেটা ক্ষুদ্র পরিসরে, হোক সেটা বৃহৎ পরিসরে। এইরকম হাটি, হাটি, পা, পা করে এগিয়ে চলা এক স্বউদ্যমী মানুষের নাম মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। সদালাপী, সদা হাস্যজ্জল,  কর্মঠ এই মানুষটি ইউনিক সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, এটি একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এবং আইটি অফশোরিং ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান  (বি. পি. ও)  সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। অনলাইন ঢাকা গাইডের সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি তার শুরুর কথা বলছিলেন, ঢাকার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি.বি.এ. ও এম.বি.এ শেষ করে তিনি গ্রামীন ফোনে প্রায় ২ বছর চাকরি করেন, কিন্তু, চাকরিতে তার মন মানছিল না, বিধিনিষেধের জীবন তার ভীষণ অপছন্দের। নতুন কিছু করার নেশায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। কিন্তু কি করবেন? চাকরিতে পরাধীনতার এক বেড়াজাল সবসময় ঘিরে থাকে এবং ব্যবসা করতে লাগে মূলধন। তাহলে এখন উপায়? এই দোটানায় পড়লেন জাহাঙ্গীর জিন্নাত, খুঁজ

ফ্রিল্যান্সিং-এ আত্মনির্ভরতা

প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকে, নতুন কিছু করতে ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। কিন্তু, কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না, যারা পায় তারা ভাগ্যবান, কিন্তু যারা নিজের সুযোগ নিজেরা তৈরি করে নেয়, তারা? একমাত্র তাঁরা পারে সমাজকে বদলে দিতে। হোক সেটা ক্ষুদ্র পরিসরে, হোক সেটা বৃহৎ পরিসরে। এইরকম হাটি, হাটি, পা, পা করে এগিয়ে চলা এক স্বউদ্যমী মানুষের নাম মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। সদালাপী, সদা হাস্যজ্জল,  কর্মঠ এই মানুষটি ইউনিক সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, এটি একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এবং আইটি অফশোরিং ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান  (বি. পি. ও)  সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। অনলাইন ঢাকা গাইডের সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি তার শুরুর কথা বলছিলেন, ঢাকার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বি.বি.এ. ও এম.বি.এ শেষ করে তিনি গ্রামীন ফোনে প্রায় ২ বছর চাকরি করেন, কিন্তু, চাকরিতে তার মন মানছিল না, বিধিনিষেধের জীবন তার ভীষণ অপছন্দের। নতুন কিছু করার নেশায় তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। কিন্তু কি করবেন? চাকরিতে পরাধীনতার এক বেড়াজাল সবসময় ঘিরে থাকে এবং ব্যবসা করতে লাগে মূলধন। তাহলে এখন উপায়? এই দোটানায় পড়লেন জাহাঙ্গীর জিন্নাত, খু

MyFreeLife: ক্লিকার থেকে ওডেস্কার

আমি ইফতেখার হোসেন প্রীতম। কি কর? একজন ছাত্র কিসে পড়? এবারের এস.এস.সি পরীক্ষার্থী কি ?? পরিক্ষার্থী! তোমার তো বয়স এখন খেলাধুলা করার, ফ্রীল্যান্সিং-এ কি? ফ্রীল্যান্সিং-ই তো আমার কাছে অনেক মজার লাগে। ঘড়ে কম্পিউটার আসে ২০০৪ সালে; কিন্তু নেট-এর সাথে যুক্ত হয়েছি ২০০৮ সালে। নেট আর কি? ভাই একদিন একটা ফেসবুক আইডি খুলল আর দেখালো। আমার আগ্রহ হলো। আমাকেও করে দিতে হবে, না দিলে অবস্থা খারাপ করে ফেলব :P তাই ভাই ও বাধ্য হয়ে একটা মেইল আইডি খুলে একটা ফেসবুক করে দিল। সারাদিন শুধু মেয়ে আইডি খুজতাম আর রিকয়েস্ট দিতাম। ২০১১ সাল পর্যন্ত এভাবেই গেলো । তখন জিপির এক জিবি নেট দিয়ে আমি, ভাইয়া, আপু সারা মাস চালাতাম। গান ডাউনলোড, শুনা আর গেমস খেলা ছাড়া কিছু পারতাম না। এমন কি জিপ ফাইল খুলতেও পারতাম না। তারপর আমার প্রতিবেশী এক বড় ভাইয়া মিডস আইটি ডেভেলপমেন্ট-এর কথা বললেন। সেখানকার বাইনারি সিস্টেম-এর কোনো কিছুই জানতাম না। আমাকে বলা হয়েছিলো গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্স-এর কথা। তো অনেক বায়না ধরে কোর্সটা করলাম। ওই ভাই-এর আসল উদ্দ্যেশ্য ছিলো আমাকে রেফার করা। কিন্তু উনার এই মতলবের

MyFreeLife: হও আগামী দিনের সাফল্যের গল্প

“গাইতে গাইতে গায়েন” বলে একটা বাংলা প্রবাদ আছে, অনেকটা সেইভাবেই আমি আজ একজন গর্বিত ফ্রীলান্সার। গল্পটা একটু শুরুর থেকে বলছি। সালটা মনে আছে ২০০৯, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে গ্রামে এসেছি, গ্রামের (আমঝুপী গ্রাম) চায়ের দোকানে বসে এক বড় ভাইয়ের (মামুন ভাই) কাছ থেকে এ গল্প শোনা যে, কাজ করে দিলে নাকি বিদেশ থেকে টাকা পাওয়া যায়, তাও আবার যেনতেন দেশ না, খোদ আমেরিকা থেকে। কথাটা শুনে একটু ধাক্কার মত লাগে, বিস্ময় আরও বাকি ছিল যখন ভাই বলল, “অনেকদিন তো কম্পিউটার চালাও, একটু চেষ্টা করলে তুমিও পারবে”, আসলে দেশের মাটিতে বসে বিদেশী কোম্পানির সাথে কাজ করে, বিদেশ থেকে টাকা নিয়ে আসাটা একটু বাড়াবাড়ি ধরণের গল্প মনে হল আমার কাছে, তাও আবার আমার মত অকর্মণ্যের জন্য, কারন, আমি আসলে শুধু কম্পিউটার চালাতেই পারতাম, আর কিছু না। ২০০৩ এ প্রথম কম্পিউটার চালানো শেখা, কিন্তু আসলে আমি কোন কাজই পারতাম না যা দিয়ে ইনকাম করা যায়( অন্তত আমার তাই মনে হত! ), তার উপরে আমি বেজায় ধরনের আলস। তবুও আমি বেশ কৌতূহলী হলাম( যদি আমায় দিয়ে কিছু হয়েই যায়, দেখি চেষ্টা করে!), বললাম ভাই, “আমিতো সেরকম কোন কাজও জানি না, তার উপর

মেহেরপুরে আউট সোর্সিং এর কাজ করে ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়

বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে। প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ্ট আউট সোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। পরবর্তীতে নিজ এলাকা চাঁদবিলে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শুরু করেছেন তার কার্যক্র

বিডি আর্টিকেলের অন্যতম অ্যাডমিন মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত ওডেস্কের ফটো কন্টেস্ট জিতলেন

সাম্প্রতিক হয়ে যাওয়া ওডেস্কের ফটো কন্টেস্ট জিতলেন বিডি আর্টিকেলের অন্যতম অ্যাডমিন মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত। গত কয়েক দিন যাবত  মুন্সী জাহাঙ্গীর  জিন্নাতের প্রোফাইল ফটো ওডেস্কের হোম পেজের কভার ফটোতে স্থান পেয়েছে। গত কয়েক মাস যাবত ওডেস্ক তাদের থিম থেকে শুরু করে সব কিছুতেই অনেক পরিবর্তন এনেছে। এখন ভালবাসার থিম দিয়ে পরিপূর্ণ ওডেস্ক। তারই ধারাবাহিকতাই ওডেস্ক শুরু করে ফটো কন্টেস্ট। সেখানে অংশ গ্রহন করে ও কন্টেস্ট জিতে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের ফটো এখন ওডেস্কের হোম পেজে। ওডেস্ক হল কয়েকটি জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মধ্যের একটি। বাংলাদেশেও এটি অনেক জনপ্রিয়। অনেক বাংলাদেশি এখন ওডেস্কে কাজ করে স্বাবলম্বী। ওডেস্কে কাজ পাওয়া তুলনামূলক সহজ এবং পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড বলে ওডেস্ক এত জনপ্রিয়। মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের ফটো ওডেস্কে দেখতে oDesk.Com এ গেলেই দেখতে পাবেন। যারা ওডেস্কে লগইন করে আছেন, তারা ওডেস্কে গিয়ে লগআউট করে হোম পেজে গেলেই ফটো দেখতে পাবেন। মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত ওডেস্কে কাজ করেন ২০১০ সাল থেকে। তিনি প্রধানত এসইও, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং