সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ

ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাতের নিউজ প্রচার করে ২৭ শে এপ্রিল ২০১৩ তে, তাঁদের ১ টা ৩০ মিনিটের নিউজে।
Logo of Independent Television



বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে আউট সোর্সিং এর কাজ করে  প্রতি মাসে ৬০ থেকে ৭০হাজার টাকা আয় করছে মেহেরপুরের যুবক জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকার আরও ২৩ জন যুবকের। জেলা শহর থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দিরে সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়নের চাঁদবিল গ্রামের মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক। মেহেরপুর সরকারী বালক বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পরিক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে পাশ করে।বাণিজ্যিক শাখায় মেহেরপুর সরকারী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। ঢাকার নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিং বিভাগ থেকে বি,বি,এ ও এম,বিএ শেষ করে বন্ধুদের কাছ থেকে আউট সোর্সিং এর কাজ শিখে দুই বছর আগে গ্রামে চলে আসে। 

প্রথমের দিকে বাড়িতে বসেই ইন্টারনেটে শুরু করেন আউট সোর্সিং এর কাজ। বর্তমানে প্রতি মাসেই তার এখন আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আউট সোসিং এর অধিকংশ কাজ করতে হয় আমেরিকা , ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রোলিয়ার সাথে। এখন নিজে কাজ করার পাশাপাশি গ্রামের বেকার যুবকদের সংগঠিত করে নিজ বাড়িতেই খুলে বসেন ইউনিক সফ্ট আউট সোর্সিং নামের একটি প্রশিক্ষন কেন্দ্র। পরবর্তীতে নিজ এলাকা চাঁদবিলে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে শুরু করেছেন তার কার্যক্রম। তবে এখানে প্রশিক্ষনার্থীদের কাছ থেকে কোন টাকা নেওয়া হয় না। বর্তমানে এ প্রশিক্ষন কেন্দ্র থেকে ২৩ জন যুবকের কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রশিক্ষন দিয়ে আগামীতে ৩ হাজার  যুবকের কর্মসংস্থান বাড়নোর আশা প্রকাশ করছেন প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধীকারী হিরক। 

ইউনিক সফট আউট সোসিং এ প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করছে চাঁদবিল গ্রামের আশরাফুল আলম। তিনি আরও জানান বাবার ব্যবসা দেখার পাশাপাশি আউট সোসিং এর কাজ করি। ইন্টারনেটে কাজ করে লেখাপাড়ার খরচ চালিয়েও পরিবারে স্বচ্চলতা ফিরিয়ে এনেছে সোহেল রানা সহ আরও অনেকে। হিরক নিজ উদ্যোগে এলাকার বেকার যুবকদের নিয়ে এসে কর্মসংস্থান করায় বেশ খুশি এলাকাবাসী ও তার পরিবার।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

খুলনায় সরকারি কর্মকর্তাদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

খুলনা বিভাগীয় প্রশাসনের উদ্যোগে সোমবার বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুস সামাদ। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বেকার সমস্যা দূর করা ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং অন্যতম একটি মাধ্যম। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ফ্রিল্যাংন্সিং একটি সম্ভাবনাময় খাত। বিভাগীয় কমিশনার অংশগ্রহণকারীদের সম্ভাবনাময় এ খাতে নিজস্ব মেধা ও প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে উন্নয়নের অভিযাত্রায় সামিল হবার আহবান জানান। কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ ফারুক হোসেন এবং খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তফা কামাল। কর্মশালায় ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা উপস্থাপন করেন সফল ফ্রিল্যান্সার ও ইউনিক সফট বিডি’র সিইও মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরোক। কর্মশালায় খুলনা বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।  অননিউজ.কম

মিষ্টিবাড়ির শুরু ১ কেজি মিষ্টির দাম দিয়ে

প্রযুক্তির এই যুগে ই-কমার্সের মাধ্যমে অনেকেই এখন অনলাইনে কেনাবেচা করছে। অনলাইনে কেনাবেচা এখন শুধু শহর অঞ্চলে সীমাবন্ধ নয়, ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামান্তরে। এখন অনলাইনে সকল পণ্য মিললেও কিছু কিছু পণ্য অনলাইনে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য, তেমনি একটি পণ্য হলো মিষ্টি। এই কষ্টসাধ্য ব্যাপারটিকে সহজ করেছে দেশের বিভিন্ন জেলার মিষ্টি অনলাইনে বিক্রি করে মিষ্টিবাড়ি।  নিজের প্রতিষ্ঠানকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় মিষ্টিবাড়ির প্রধান নিবার্হী এস এম আল-মেরাজ। মিষ্টিবাড়ির শুরু, পরিকল্পনা, সফলতা ইত্যাদি প্রভৃতি উঠে এসেছে ব্রেকিংনিউজের প্রতিবেদক অঞ্জন চন্দ্র দেবের নেয়া সাক্ষাৎকারে:  ব্রেকিংনিউজ: আপনার সর্ম্পকে সংক্ষপে বলুন। মেরাজ: আমার গ্রামের বাড়ি মেহেরপুর জেলার আমঝুপি গ্রামে। আমার বেড়ে উঠা গ্রামের বাড়িতে। মানবিক নিয়ে পড়াশোনা করছি মেহেরপুর সরকারি কলেজে এবারে এইচএসসি পরীক্ষার্থী। ইন্টারে উঠার পর থেকেই নিজে নিজে কিছু করার চেষ্টা সব সময় কাজ করতো। চেষ্টা করতাম নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করার। সে চেষ্টা থেকেই মিষ্টিবাড়ি নিয়ে যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। ব্রেকিংনিউজ: মিষ্টিবাড়ির শুরুটা সর্ম্পকে বলুন? মেরাজ: প্

মেহেরপুরে শেষ হয়েছে তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা

মেহেরপুরে শেষ হয়েছে তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনি মেলা। আজ শনিবার বিকেলে মেহেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সমাপনি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসাক (সার্বিক) মাজেদুর রহমান খান। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মাহমুদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র মোতাছিম বিল্লাহ মতু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আশকার আলী, সহ-সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, জেলা মহিলালীগের সভাপতি শামীময়ারা হিরা। পরে জেলায় তথ্য প্রযুক্তিতে অবদান রাখায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসকে পুরষ্কৃত করা হয়। তথ্য প্রযুক্তিতিতে সেরা উদ্ভাবক ইউনিক সফট বিডির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক এবং সামসুজ্জোহাকে পুরষ্কৃত করা হয়। এছাড়াও তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনি মেলার সেরা ষ্টল ইউনিক সফট বিডি, ২য় স্থান অধিকারকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও তৃতীয় স্থান অধিকারী মেহেরপুর কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকললজির উদ্যোক্তাদের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। এর আগে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন মেহেরপুরে