সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ফ্রিল্যান্সার টু অন্ট্রাপ্রনার ডট কম প্রকাশ করেছে মুন্সি-এর সাফল্যের গল্প

ফ্রিল্যান্সার টু অন্ট্রাপ্রনার ডট কমঃ আইটি খাতে ২ হাজার উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে দেশের ৬৪ জেলায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বাস্তবায়নাধীন ‘ফ্রিল্যান্সার টু এন্টারপ্রিউনার উন্নয়ন কর্মসূচি" চালু করেছে।

তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের সম্মেলন কক্ষ্যে ডাক টেলিযোগাযোগ, তথ্য ও প্রযুক্তিমন্ত্রী জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমদ পলক কর্তৃক ৬৪ জেলার জেলার প্রশাসকগণ একযোগে লগো উম্মোচন ও ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেয়ার মাধ্যমে কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। কর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা ফ্রিল্যান্সারদের মধ্য থেকেই উদ্যোক্তা গড়ে তোলা হচ্ছে। এছাড়া কর্মসূচীর আওতায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা ফ্রিল্যান্সারদের মধ্য থেকে এবং আইটি ব্যবসায় জড়িতদের ‘উদ্যোক্তা’ হিসেবে গড়ে তোলা হবে এবং পরবর্তীতে হাইটেক পার্কে স্থান প্রদান করা হবে। উল্লেখ্য, সরকার মানুষকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়ার জন্যই ফ্রিল্যান্সার থেকে উদ্যোক্তা তৈরির কর্মাসূচি চালু করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে হাজার হাজার উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং এর মাধ্যমে দেশের আইটি খাত আরো বিকশিত হবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছেন তাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার পূরণ হবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মতে, ‘ফ্রিল্যান্সার টু এন্টারপ্রিউনার ডেভেলপমেন্ট’কর্মসূচি সফল করার জন্য প্রতি জেলায় শিক্ষক, আইটি বিশেষজ্ঞ, ব্যাংকার, বীমার কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘মেন্টর’ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এসব মেন্টরদের দিয়েই জেলা ভিত্তিক একটি করে এন্টারপ্রিউনার ডেভেলপমেন্ট টিম গড়ে তোলা হচ্ছে যারা এন্টারপ্রিউনার প্রশিক্ষণ, ঋণ পাওয়ার ব্যবস্থা, বীমা পলিসিসহ এন্টারপ্রিউনার হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যা যা করণীয় তা করবেন।

উক্ত ফ্রিল্যান্সার টু অন্ট্রাপ্রনার ডট কম মুন্সি-এর সাফল্যের গল্প প্রকাশ করে। বিস্তারিতঃ ফ্রিল্যান্সার টু অন্ট্রাপ্রনার ডট কম

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

খুলনায় সরকারি কর্মকর্তাদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

খুলনা বিভাগীয় প্রশাসনের উদ্যোগে সোমবার বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুস সামাদ। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বেকার সমস্যা দূর করা ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং অন্যতম একটি মাধ্যম। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ফ্রিল্যাংন্সিং একটি সম্ভাবনাময় খাত। বিভাগীয় কমিশনার অংশগ্রহণকারীদের সম্ভাবনাময় এ খাতে নিজস্ব মেধা ও প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে উন্নয়নের অভিযাত্রায় সামিল হবার আহবান জানান। কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ ফারুক হোসেন এবং খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তফা কামাল। কর্মশালায় ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা উপস্থাপন করেন সফল ফ্রিল্যান্সার ও ইউনিক সফট বিডি’র সিইও মুন্সি জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরোক। কর্মশালায় খুলনা বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।  অননিউজ.কম

মিষ্টিবাড়ির শুরু ১ কেজি মিষ্টির দাম দিয়ে

প্রযুক্তির এই যুগে ই-কমার্সের মাধ্যমে অনেকেই এখন অনলাইনে কেনাবেচা করছে। অনলাইনে কেনাবেচা এখন শুধু শহর অঞ্চলে সীমাবন্ধ নয়, ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামান্তরে। এখন অনলাইনে সকল পণ্য মিললেও কিছু কিছু পণ্য অনলাইনে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য, তেমনি একটি পণ্য হলো মিষ্টি। এই কষ্টসাধ্য ব্যাপারটিকে সহজ করেছে দেশের বিভিন্ন জেলার মিষ্টি অনলাইনে বিক্রি করে মিষ্টিবাড়ি।  নিজের প্রতিষ্ঠানকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় মিষ্টিবাড়ির প্রধান নিবার্হী এস এম আল-মেরাজ। মিষ্টিবাড়ির শুরু, পরিকল্পনা, সফলতা ইত্যাদি প্রভৃতি উঠে এসেছে ব্রেকিংনিউজের প্রতিবেদক অঞ্জন চন্দ্র দেবের নেয়া সাক্ষাৎকারে:  ব্রেকিংনিউজ: আপনার সর্ম্পকে সংক্ষপে বলুন। মেরাজ: আমার গ্রামের বাড়ি মেহেরপুর জেলার আমঝুপি গ্রামে। আমার বেড়ে উঠা গ্রামের বাড়িতে। মানবিক নিয়ে পড়াশোনা করছি মেহেরপুর সরকারি কলেজে এবারে এইচএসসি পরীক্ষার্থী। ইন্টারে উঠার পর থেকেই নিজে নিজে কিছু করার চেষ্টা সব সময় কাজ করতো। চেষ্টা করতাম নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করার। সে চেষ্টা থেকেই মিষ্টিবাড়ি নিয়ে যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। ব্রেকিংনিউজ: মিষ্টিবাড়ির শুরুটা সর্ম্পকে বলুন? মেরাজ: প্

মেহেরপুরে শেষ হয়েছে তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা

মেহেরপুরে শেষ হয়েছে তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনি মেলা। আজ শনিবার বিকেলে মেহেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সমাপনি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসাক (সার্বিক) মাজেদুর রহমান খান। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মাহমুদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র মোতাছিম বিল্লাহ মতু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আশকার আলী, সহ-সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, জেলা মহিলালীগের সভাপতি শামীময়ারা হিরা। পরে জেলায় তথ্য প্রযুক্তিতে অবদান রাখায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসকে পুরষ্কৃত করা হয়। তথ্য প্রযুক্তিতিতে সেরা উদ্ভাবক ইউনিক সফট বিডির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুন্সী জাহাঙ্গীর জিন্নাত হিরক এবং সামসুজ্জোহাকে পুরষ্কৃত করা হয়। এছাড়াও তিন দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনি মেলার সেরা ষ্টল ইউনিক সফট বিডি, ২য় স্থান অধিকারকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও তৃতীয় স্থান অধিকারী মেহেরপুর কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকললজির উদ্যোক্তাদের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। এর আগে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন মেহেরপুরে